অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে জানুন
বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে অনেক মানুষই অল্প পুজিতে ব্যবসা শুরু করতে চাই। কিন্তু সঠিক তথ্যের অভাবে এবং সঠিক ব্যবসার ধারণা সম্পর্কে না জানতে পেরে ব্যবসা শুরু করতে পারে না। আর ঠিক সঠিক তথ্য প্রদান করার জন্য এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা এবং লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
তাই আপনি যদি সঠিক তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আপনার নিজের অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা দাঁড় করাতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন।
ভূমিকা
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যবসা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্যবসা করার মাধ্যমে একটা মানুষ স্বাবলম্বী ও বেকারত্ব তা দূরীকরণের পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করতে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে আমাদের সমাজে অনেক লোকজন রয়েছেন যাদের কাছে খুব অল্প পরিমাণে পুঁজি রয়েছে। কিন্তু তারা সেই অল্প পুঁজিতে একটি লাভজনক ব্যবসা দাঁড় করাতে চাই।
মূলত আগের এই সম্পূর্ণ পোস্টটি তাদের জন্যেই যারা অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা দাঁড় করাতে চান। আজকের এই সম্পূর্ণ পোস্টের মাধ্যমে আমি অল্প পুজিতে একটি মানুষ কিভাবে একটি লাভজনক ব্যবসা দাঁড় করাতে পারে এবং অল্প পুঁজিতে কি কি লাভজনক ব্যবসা করা যায় সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে তথ্য তুলে ধরব। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা
বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমাদের দেশে বেশ কয়েকটি ব্যবসায় রয়েছে যেগুলো অল্প পুজিতে শুরু করা যায়। সেই ব্যবসা গুলোর নাম আমি নিচে উল্লেখ করছি। যেমন,
- কফি শপ
- খেলনার দোকান
- ফটোগ্রাফি ব্যবসা
- স্টেশনারী দোকান
- ফাস্ট ফুড কর্ণার
- মা এবং শিশুদের পণ্যের দোকান
- কসমেটিক্স শপ
- জুস বার
- ফ্যাশন হাউজ
- আসবাবপত্রের দোকান
আমি বেশ কয়েকটি লাভজনক ব্যবসা নাম উপরে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। এবার আমি আপনাদের নিচে ব্যবসা গুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। সঠিক ধারণা পেতে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
কফি শপ
আমাদের দেশে কফির জনপ্রিয়তা ঠিক কত পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে এটা কিন্তু আমরা সকলেই জানি। নিত্য প্রয়োজন থেকে শুরু করে, বন্ধুদের সাথে আড্ডা, বিভিন্ন অফিস মিটিং, শরীরের ক্লান্তির ক্ষেত্রে এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গেলে সব সময় আমরা কফি খেয়ে থাকি। আর দিন দিন কফির চাহিদা বেড়েই চলেছে যার কারণে আপনি এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে কফি শপ দাঁড় করিয়ে আপনার লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারেন খুবই অল্প পুঁজিতে।
আপনার কফি শপ বেশ কয়েকটি জায়গায় দিতে পারেন। যেমন,
- পার্ক
- আবাসিক এলাকার কাছে
- কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে
- অফিস
- এবং শপিং মলের ভেতরে ইত্যাদি
আপনি চাইলে উপরের দেখানো জায়গা গুলোতে খুব সহজে আপনার কপি শপ চালু করতে পারেন। তবে, কফি শপ চালু করার আগে অবশ্যই এমন জায়গা বেছে নিতে হবে যেখানে আপনাকে কোন ধরনের প্রতিদ্বন্দিতা করতে হবে না। অর্থাৎ, সহজ ভাষায় আপনি এমন জায়গায় কফি শপ তৈরি করুন যেখানে অন্য কোন কফি সব নেই। তাহলে আপনি খুব সহজে ব্যবসাটি বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার কপি শপে বেশ কয়েক ধরনের কফি তৈরি করতে পারেন। যেমন,
- ব্ল্যা্ক কফি
- ক্যাপাচিনো
- এসপ্রেসো
- ল্যাটে
- ডোপিও
- কর্টাডো
- রেড-আই
- লূংগো
আপনি খুব সহজে উপরে তুলে ধরা কফিগুলো বানিয়ে আপনার কফি শপ চালু করতে পারেন। এক্ষেত্রে যদি আপনি খুব ভালো এবং চমৎকার কফি তৈরি করতে পারেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি মানুষের মাঝে আপনি পরিচিত লাভ করবেন। যদি এই ব্যবসাটি শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার একটি জায়গা ভাড়া নেওয়ার প্রয়োজন হবে। তাই আমি বলব যদি আপনার সামর্থ্য থেকে থাকে তাহলেই আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
তবে কফি শপ করার আগে এমন একটি জায়গা নির্বাচন করুন যে জায়গা খোলামেলা এবং শান্ত পরিবেশ। কারণ এসব জায়গাতে মানুষ বসতে পছন্দ করে পছন্দ করে। এছাড়াও সর্বশেষ জায়গা পছন্দ করার পাশাপাশি আপনাকে কাস্টমারদের জন্য বসার সুব্যবস্থা করে দিতে হবে। যাতে করে তারা বসে সুন্দর করে গল্প গুজব করে কবে খেতে করতে পারে।
খেলনার দোকান
বেশ কয়েক বছর আগে আমাদের দেশে খেলনার তেমন চাহিদা ছিল না।কিন্তু এখনকার সময়ে খেলনার চাহিদা প্রছুর পরিমানে বৃদ্ধি পেয়েছে।এক্ষেত্রে আপনি লাভজনক হিসাবে খেলনার দোকান দিতে পারেন।মুলত খেলনা সামগ্রি বাংলাদেশে ইমপোর্ট এর মাধ্যমে চিন থেকে আশে।তবে বিগত কয়েক বছর যাবত কিছু কিছু খেলনা বাংলাদেশে বানানো হয়ে থাকে।
তাই আপনি খেলনার দোকান শুরু করার জন্য সল্প বিনিয়গে ঢাকা থেকে পায়কারি দরে খেলানা কিনে আনুন।এর পরবর্তীতে আপনার দোকান চালু করুন।দোকান শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যয় মাথাই রাখতে হবে যে, সাধারনত খেলনা সামগ্রি শিশু বাচ্চাদের জন্য।যার কারনে আপনার টার্গেট হবে ছোট বাচ্চা।তাদের পছন্দের সকল খেলনা আপনাকে রাখতে হবে।
যেই খেলনা গুলা নতুন বাজারে এসেছে সেই খেলনা গুলা আনার চেষ্টা করবেন।কারন নতুন নতুন খেলনা বাচ্চারা খুব পছন্দ করে।আপনার দোকানের মুল টার্গেট হবে শিশুরা।যদি আপনার খেলনার দোকানের কোন ধারণা না থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই সব কিছু জেনে শুরু করবেন।
ফটোগ্রাফি ব্যবসা
যদি আপনার ছবি তুলতে ভালো লাগে অথবা পছন্দ করে থাকেন।তাহলে আপনার এই পছন্দকে ব্যবসা হিসাবে শুরু করতে পারেন।আগে ফটোগ্রাফি অথবা ছবি তুলা জনপ্রিয় না থাকলেও, এখন কার সময়ে বিয়ে বাড়ি থেকে শুরু করে সকল অনুষ্ঠানে ছবি তোলাটা জনপ্রিয় হয়ে চলেছে।আপনি চাইলে খুব সহজে বিভিন্ন প্রোগ্রামের কাজ পেয়ে যাবেন আপনার আশে পাশের লোকদের কাছ থেকে।এই ব্যবসা করতে গেলে অবশ্যই আপনার একটি ভাল মানের ক্যামেরা থাকতে হবে।
আপনি বিয়ে বাড়ি সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ছবি তুলে খুব ভাল পরিমানে আয় করতে পারবেন।তাই অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা হিসাবে আপনি ফটোগ্রাফি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।এখবার যদি আপনি মানুষের মাঝে পরিচিতি বানাই নিতে পারেন তাহলে আপনার আর কাজের অভাব হবে না।
স্টেশনারী দোকান
আমরা সকলেই জানি যে,একজন ছাত্র্রর প্রায় সারা বছরই বিভিন্ন স্টেশনারী সামগ্রীর প্রয়োজন লেগে থাকে।স্টুডেন্ট এর পাশাপাশি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতেও স্টেশনারী সামগ্রি প্রয়োজন হয়ে থাকে।তাই আপনার জন্য স্টেশনারী ব্যবসাটি লাভজনক হতে পারে।স্টেশনারী দোকান করার আগে অবশ্যই এমন জাইগা বাছাই করে নিতে হবে যেইখানে স্কুল,কলেজ অথবা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে।তাহলে আপনার বিক্রি ভালো হবে।
একটি দোকানের জন্য সঠিক জাইগা নির্বাচন খুবি গুরুত্বপূর্ণ ।তার পাশা পাশি পণ্য বিক্রি করার দক্ষতা থাকতে হবে।তাহলেই আপনি ভালো পরিমানে লাভ করতে পারবেন।কারন পণ্য বিক্রি করতে না পারলেতো লাভ আসবে না।
ফাস্ট ফুড কর্ণার
আপনি যদি চান তাহলে ফাস্ট ফুডের দোকান দিতে পারেন।কারন এখনকার সময়ে ফাস্ট ফুডের চাহিদা রয়েছে প্রচুর পরিমানে।ঠিক এই কারনেই আপনি এই ব্যবসাই ভাল পরিমানে লাভ করতে পারবেন।আপনি চাইলে আপনার কর্নারে বেশ কয়টি খাবার রাখতে পারবেন।যেমন,
- ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার
- ভারী খাবার
- হালকা খাবার
- বার্গার
- পিৎজা
- ফ্রাইড রাইস
- বিরিয়ানী
- চিকেন ফ্রাই ইত্যাদি
আপনি আপনার ফাস্ট ফুড কর্নারে এসব খাবারের আইটেম রাখতে পারেন।তার পাশা পাশি যদি আপনি কাস্টমারদের উন্নত মানের সেবা পরিবেশন অথবা প্রদান করতে পারেন তাহলে আপনি লাভমান হতে পারবেন।তবে বিক্রি বেশি হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই খাবারের মান ভালো রাখতে হবে এবং ভেজাল মুক্ত।খাবার ভালো হলে আপনার লোকের অভাব হবে না।তার পাশাপাশি সঠিক জাইগা নির্বাচন করা খুবি জরুরী।যেমন জাইগা প্রয়োজন,
- কলেজ সংলগ্ন
- বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন
- বিভিন্ন আবাসিক এলাকা
- অফিস এলাকা
- এবং শান্ত, সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশ
লাভ অথবা বিক্রি বেশি করতে গেলে ওপরের বিষয় গুলো খেয়াল রাখলেই হবে।তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
মা এবং শিশুদের পণ্যের দোকান
সাম্প্রতিক সময়ে এসে মা এবং শিশুদের পণ্যের দোকানগুলোর চাহিদা খুব বেশি পরিমানে বেড়ে গিয়েছে।তাই আপনি মা এবং শিশুদের সকল পণ্যের দোকান দিতে পারেন।তবে এই দোকান দিতে গেলে অবশ্যই আপনাকে হাঁসপাতাল অথবা আবাসিক জাইগা নির্বাচন করতে হবে।এর পাশাপাশি বিক্রি বৃদ্ধির জন্য আপনাকে মানসম্পন্ন পণ্য সংগ্রহ করতে হবে।তাহলে আপনার বিক্রি ভালো হওয়ার পাশাপাশি পরিচিতি বেড়ে যাবে।সর্বশেষ আপনার দোকানটিকে এমনভাবে সাজিয়ে তুলুন যাতে করে ক্রেতারা সহজেই আপনার দোকানের দিকে আকৃষ্ট হয়।
কসমেটিক্স শপ
আমরা সকলেই জানি যে,মেয়েরা ঠিক সাজতে কতোটা পছন্দ করে।আপনি যদি লাভজনক ব্যবসা দাড় করাতে চান তাহলে কসমেটিক্স শপ আপনার জন্য সব থেকে ভালো উপায়।আপনি কসমেটিক্স শপ এমন ভাবে শুরু করুন যেইখানে দেশি এবং বিদেশি উন্নত মানের সকল পণ্য থাকে।যদি কোন মহিলা আপনার শপে আশে তাহলে যাতে ঘুরে না যায়।আপনি চাইলে আপনার দোকান এর পাশাপাশি অনলাইনে বিক্রি শুরু করতে পারেন।
আপনি একটি ফেসবুক পেজ খুলে তাতে আপনার দোকানের বিভিন্ন পণ্যর ছবি এবং পণ্যের দাম সহ সকল বিবরণ প্রতিদিন পোস্ট করতে থাকুন।ধিরে ধিরে আপনার পরিচিতি বেড়ে গেলে আপনার ফেসবুক পেজ থেকে ভালো পরিমানে পণ্য বিক্রি হবে।এতে করে আপনি দুই ভাবে পণ্য বিক্রি করে আয় করতে পারবেন।যদি আপনার কসমেটিক্স শপ এর বিষয়ে কোন ধারনা না থাকে তাহলে ধারনা নিয়ে শুরু করতে পারেন।বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কে জেনে খুব সহজে আপনি শুরু করে লাভমান হতে পারবেন।
জুস বার
জুস অথবা ফলের রস আমরা সকলেই পছন্দ করি।আর এই গরমের সময় এক গ্লাস ফলের ঠাণ্ডা রস খেলে কি যে ভালো লাগে এইটা বোজানো সম্ভব না।তাই আপনি লাভজনক ব্যবসা হিসাবে জুস বার খুলতে পারেন।আপনার জুস বারে আপনি সকল ধরনের ফলের জুস রাখবেন।যদি আপনি মানুষদের ভালো মানের ভেজালমুক্ত ফলের রস খাওয়াতে পারেন তাহলে খুব সহজে জনপ্রিয় লাভ করতে পারবেন।
আপনি যদি অল্প পুজি দিয়ে লাভজনক ব্যবসা করতে চান তাহলে এর থেকে ভালো ব্যবসা আর খুজে পাবেন না।আপনি যদি সৎ পথে থেকে ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনার ভালো পরিমানে লাভ হবে।
আসবাবপত্রের দোকান
আমাদের নিত্য প্রয়োজনে বিভিন্ন ধরনের আসবাবপত্রের ব্যাবহার করে থাকি।আমাদের ব্যাবহার করা আসবাবপত্রের মধ্যে কাঠের আসবাবপত্রের বেশি জনপ্রিয়তা রয়েছে।তাই আসবাবপত্রের দোকান একটা লাভজনক ব্যবসা হতে পারে।তবে এটি শুরু করার আগে যদি এই বিষয়ে আপনার কোন ধারনা না থেকে থাকে।তাহলে অবশ্যই ধারনা নিতে হবে।এক্ষেত্রে নতুন নতুন নকশা বের করতে হবে।কারন আপনার বানানো আসবাবপত্র মানুষের ভালো না লাগলে বিক্রি হবে না।
দেখতে সুন্দর অথবা রুচি সম্মত না হলে আসবাবপত্র বিক্রি হবে না।তাই আপনাকে এই ছোট ছোট বিষয় গুলা মাথাই রাখতে হবে।তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ব্যবসা ভালো পর্যায় নিয়ে জেতে পারবেন।আর শেষ আপনাকে আসবাবপত্র সম্পর্কে ভালো রুচি এবং জ্ঞান থাকতে হবে।তাহলেই আপনি সামনের দিকে আগাতে পারবেন।
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কিত সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর FAQ
প্রশ্নঃ অল্প টাকায় কি কি ব্যবসা করা যায়?
উত্তরঃ অল্প টাকায় যেসব ব্যবসা করা যায়।যেমন,
- ক্যাটারিং ব্যবসা
- গার্মেন্টস ব্যবসা
- ব্লগিং ও কন্টেন্ট ইত্যাদি
প্রশ্নঃ 10 হাজার টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়?
উত্তরঃ যেমন,
- টিফিন সার্ভিস
- চা দোকান
- আচারের ব্যবসা
- মেহেদি পরানোর ব্যবসা ইত্যাদি
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি?
উত্তরঃ কাপড়ের ব্যবসা।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে কোন ব্যবসা দ্রুত বিকাশ লাভ করছে?
উত্তরঃ ই-কমার্স।
প্রশ্নঃ ব্যবসার জন্য কোন দোকান ভালো?
উত্তরঃ কিরানা অথবা মুদির দোকানগুলি।
প্রশ্নঃ অল্প বিনিয়োগে কোন ব্যবসা ভালো?
উত্তরঃ ব্লগিং।
লেখকের মন্তব্য
এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আশা করি আপনি আপনার কাঙ্খিত তথ্য পেয়ে গেছেন। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url