অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা - পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া
আমাদের মধ্যে অনেকের হাতেই যথেষ্ট পরিমাণে পুজি জমা থাকে। তাই অনেকেই তাদের জমাকৃত অর্থ দিয়ে বিভিন্ন পাইকারি ব্যবসা করতে চান। কিন্তু অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কে সঠিক তথ্য না পাওয়াতে ব্যবসা শুরু করতে পারেন না। তাহলে এই সম্পূর্ণ পোস্টটি তাদের জন্য। এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া এবং অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কে সকল তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
তাই আপনি যদি আপনার জমা করা অর্থ দিয়ে সঠিক উপায় সম্পর্কে জেনে অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা করে লাভবান হতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন।
ভূমিকা
মূলত একজন পাইকারি ব্যবসায়ীর কাজ হচ্ছে, যারা পণ্য তৈরি করে তাদের থেকে পাইকারি দরে পণ্য সংগ্রহ করে সেগুলো বিভিন্ন ধরনের খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছায় দেওয়া। আর পাইকারি ব্যবসা যদি সঠিক আইডিয়া মোতাবেক শুরু করা যায় তাহলে খুবই তাড়াতাড়ি ব্যবসায় বৃদ্ধি লাভ করা যায়। বর্তমান প্রেক্ষাপটে অনেকেই ব্যবসা করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। এখন আপনিও চান তাদের মত খুব অল্প বিনিয়োগে আপনার সাধের পাইকারি ব্যবসা শুরু করে লাভবান হতে।
কিন্তু সঠিক তথ্যের অভাবে সেটি করতে পারছেন না।আপনাদের সঠিক তথ্য জানানোই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। আপনাদের সুবিধার খাতিরে এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কিত সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব। তাই সকল তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন শুরু করা যাক।
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া
আমাদের সমাজে অনেক মানুষ রয়েছেন যাদের ব্যবসা করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে অর্থ থাকার পরেও সঠিক পাইকারি ব্যবসা আইডিয়া না থাকার কারণে ব্যবসা শুরু করতে পারেন না। মূলত সঠিক তথ্য না জানলে ব্যবসা শুরু করা যায় না এবং ব্যবসা সম্পর্কে তেমন কোন ধারনা না থাকলেও ব্যবসা শুরু করা যায় না।
আজকের এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি আশা করছি আপনাকে পাইকারি ব্যবসার সঠিক আইডিয়া দিতে পারব। তাই আপনি যদি সঠিক আইডিয়া গ্রহণ করে পাইকারি ব্যবসা করে লাভবান হতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি ভালো করে পড়তে থাকুন। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আশা করি আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরে যাবেন।
অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা
আমি নিচে কিছু পাইকারি ব্যবসা উল্লেখ করার চেষ্টা করছি। যে ব্যবসা গুলো আপনি অল্প পুঁজির মাধ্যমে শুরু করতে পারবেন। যেমন,
- কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা
- স্টেশনারি পণ্যের পাইকারি ব্যবসা
- চালের পাইকারি ব্যবসা
- ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা
- থ্রি-পিস বা চুড়িদারের পাইকারি ব্যবসা
- টি-শার্টের পাইকারি ব্যবসা
- মুদি সামগ্রীর পাইকারি ব্যবসা
- ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা
কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা
বর্তমানে কাপড়ের চাহিদা প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। যার কারণে কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে অন্যান্য ব্যবসা তুলনায় কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে মোটা অংকের টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যবসা শুরু করার সময় আপনাকে প্রায়।৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হতে পারে। তবে আপনার ব্যবসার বিনিয়োগ নির্ভর করতে আপনি ঠিক কি কাপড়ের ধরনের ব্যবসা করতে চান তার উপরে। আপনি চাইলে কাপড়ের ব্যবসা হিসেবে শুরু করতে পারেন বেশ কয়েক ধরনের কাপড়ের ব্যবসা। যেমন,
- থান কাপড়ের ব্যবসা
- পোশাকের পাইকারি ব্যবসা
- এবং শাড়ির পাইকারি ব্যবসা ইত্যাদি
আপনি চাইলে আপনার এলাকার বাহিরের খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছেও কাপড় পৌঁছিয়ে দিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি যদি ভাল কাপড় সাপ্লাই দিতে পারেন তাহলে আপনি ভালো পরিমানে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। তার পাশাপাশি খুব দ্রুত আপনার দোকানের বৃদ্ধি হয়ে যাবে।
স্টেশনারি পণ্যের পাইকারি ব্যবসা
আমাদের সমাজে দিন দিন স্টেশনারি পণ্যের চাহিদা বেড়েই চলেছে। তাই আপনি এটিকে কাজে লাগিয়ে স্টেশনারি পণ্যের পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমানে স্টেশনারি ব্যবসা থেকে খুব ভালো পরিমাণে লাভ করা যায়। তার কারণ কিছু কিছু কোম্পানির রয়েছে তাদের পণ্য যদি আপনি বিক্রি করেন তাহলে আপনি ৩০ থেকে ৪০% মার্জিন পেয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে যদি খুচরা ব্যবসায়ীদের ২০ থেকে ৩০% মার্জিন দেন তাহলেও আপনার হাতে প্রায় পাঁচ থেকে ১০ পার্সেন্ট মার্জিন লাভ থেকে যাবে।
তবে এই ব্যবসায় উন্নতি করতে হলে অবশ্যই আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে তাদের পণ্য আপনার দোকানে রাখতে হবে। এর পাশাপাশি আপনি যে খুচরা ব্যবসায়ীদের অন্য সরবরাহ করছেন তাদের সাথে সবসময় ভালো সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করুন। এতে করে খুব সহজে আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
চালের পাইকারি ব্যবসা
আমরা মাঝে মাঝে বাঙালি। অর্থাৎ প্রতিবেলা খাবারে আমাদের ভাত থাকাই চাই। আর দিন দিন চালের চাহিদা বেড়েই চলেছে। যার কারণে আপনি পাইকারি ব্যবসা হিসেবে চালের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। অন্যান্য পন্য রয়েছে যেগুলো আমাদের সারা বছর প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু চাল এমন একটি পণ্য যা আমাদের সারা বছরই দরকার হয়। তবে আপনি চালের ব্যবসা যদি শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই চালের দাম এবং সঠিক বাজার মূল্য সম্পর্কে সকল তথ্য জানা থাকতে হবে।
এর পরবর্তীতে আপনি পাইকারি দরে চাল কিনে এনে সেগুলো বাজারের খুচরা দোকানদারের কাছে সরবরাহ করতে পারেন। আপনাকে যেহেতু অনেক প্রকার চালের সরবরাহ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে চালের পাইকারি ব্যবসা করতে গেলে খুব ভালো পরিমাণের অর্থের প্রয়োজন পড়ে। তাই আমি বলব চালের পাইকারি ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই ব্যবসা সম্পর্কে সঠিক হিসাব নিয়ে শুরু করুন।
ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা
বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমরা সবাই ঘড়ি ব্যবহার করে থাকি। কেউ কেউ ফ্যাশনের ক্ষেত্রে আবার কেউ কেউ সময় দেখার ক্ষেত্রে ঘড়ি ব্যবহার করে। আপনি চাইলে দুইটি উপায়ে পাইকারি ঘড়ির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যেমন,
- ব্র্যান্ডের ঘরের পাইকারি ব্যবসা
- এবং নন ব্র্যান্ডের ঘরের পাইকারি ব্যবসা
ঘড়ির ব্যবসা করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে যারা ঘড়ি তৈরি করে তাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রাখতে হবে এবং তাদের থেকে ঘড়ি সংগ্রহ করতে হবে। আপনি যদি নন ব্যান্ডের ঘড়ির ব্যবসা শুরু করেন তাহলে খুব অল্প পরিমানে অর্থের প্রয়োজন হবে। কিন্তু আপনি যদি ব্র্যান্ডের অথবা বিভিন্ন লাক্সারি ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার বেশি পরিমাণে অর্থের প্রয়োজন হবে।
এক্ষেত্রে পুরোটা নির্ভর করছে আপনার ওপর।আপনি ব্র্যান্ডের ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা করবেন না নন ব্র্যান্ডের ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা শুরু করবেন। এক্ষেত্রে আপনি যদি নন ব্যান্ডের ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে ধারণা নিয়ে শুরু করতে হবে।
যেমন, আপনাকে জানতে হবে কোন ব্র্যান্ডের ঘড়ি নিয়ে ব্যবসা করলে আপনার লাভ ভালো পরিমানে হবে এবং বাজারে সবথেকে কোন ব্র্যান্ডের ঘড়ির চাহিদা বেশি ইত্যাদি। আশা করছি এই বিষয়ে সম্পর্কে সকল ধারণা নিয়ে আপনি একটি লাভজনক পাইকারি ঘরের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
থ্রি-পিস বা চুড়িদারের পাইকারি ব্যবসা
এখনকার সময়ে বাঙালি মেয়েদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে থ্রি পিস। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা জেলায় থ্রিপিসের ব্যাপক পরিমাণে চাহিদা রয়েছে। যার কারণে বর্তমান বাজারে থ্রিপিসের পাইকারি বাজার ভালো পরিমাণে রয়েছে। এক্ষেত্রে থ্রি পিস এর ব্যবসা একটি লাভজনক পাইকারি ব্যবসা হিসেবে গণ্য হতে পারে। বর্তমানে বিভিন্ন মানের এবং বিভিন্ন দামের থ্রিপিস পাওয়া যায়। আর প্রতিটির একটি করে নিজস্ব বাজার রয়েছে।
তাই ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে নির্দিষ্ট বাজার বেছে নিতে হবে। তাহলে আশা করি আপনি খুব সহজে থ্রি পিসের পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। আপনি খুব সহজে খুচরা ব্যবসাহীদের কাছে থ্রি পিস সরবরাহ করে ভালো পরিমানে লাভবান হতে পারেন।
টি-শার্টের পাইকারি ব্যবসা
অন্যান্য ব্যবসার তুলনায় টি-শার্টের পাইকারি ব্যবসা করতে গেলে খুব অল্প পরিমানে অর্থেরপ্রয়োজন হয়ে থাকে। যার কারণে যে কেউ এই পাইকারি ব্যবসাটি শুরু করতে পারে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের কারখানা রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন মানের টি শার্ট তৈরি করে থাকে। আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে বিভিন্ন মানে টি-শার্ট সংগ্রহ করে সেগুলো খুচরা দোকানদারদের কাছে পাইকারি দরে বিক্রি করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
আর বর্তমান প্রেক্ষাপটে টি-শার্টের চাহিদা বেশি থাকার কারণে এই ব্যবসাতে আপনি খুব দ্রুত বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনি যদি সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন তাহলে খুব দ্রুত আপনি মোটা অংকের টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।
মুদি সামগ্রীর পাইকারি ব্যবসা
বর্ধমান প্রেক্ষাপটে হর হামেশাই প্রচুর পরিমাণে মুদির দোকান দেখা যায়। মুদির দোকানে প্রায় সকল ধরনের পণ্য পাওয়া যায়। তাই আপনি মুদি সামগ্রীর পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যদি আপনি খুব তাড়াতাড়ি পরিচিতি লাভ করতে পারেন তাহলে আপনার ব্যবসায়ী উন্নতি হবে। মূলত একটি মুদির দোকানদার প্রতিদিন মুদির দোকানের সামগ্রী নিয়ে থাকে। তাই এই ব্যবসাটি আপনার জন্য লাভজনক হতে পারে।
একজন মুদির দোকানদার তেল, ডাল এবং মশলা থেকে শুরু করে সকল ধরনের পণ্য বিক্রি করে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি কোম্পানিদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের থেকে পাইকারি দরে পণ্য ক্রয় করে সেগুলো মুদি দোকানদারের কাছে সরবরাহ করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনি যদি মুদির দোকানদারদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সংগ্রহ করতে পারেন তাহলে খুব দ্রুত আপনার পাইকারি ব্যবসার বিস্তার ঘটাতে পারবেন।
ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা
আমাদের নিত্য প্রয়োজনে অথবা বিভিন্ন পণ্য নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাক ব্যবহার করে থাকি। আর এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে আপনি ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে গেলে একটু বেশি পরিমাণে অর্থের প্রয়োজন হয়। যারা ব্যাগ তৈরি করে আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে বিভিন্ন মানের ব্যাগ সংগ্রহ করে সেগুলো পাইকারি দরে বিক্রি করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
তবে ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা করার আগে অবশ্যই ব্যাগের পাইকারি বাজার সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিতে হবে। তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ব্যবসায়ী সফল হতে পারবেন।
অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কিত সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর FAQ
প্রশ্নঃ পাইকারি ব্যবসায়ীর কাজ কি?
উত্তরঃ সরাসরি পণ্য প্রস্তুতকারীদের থেকে অন্য সংগ্রহ করে খুচরা দোকানদারদের মাঝে সরবরাহ করা।
প্রশ্নঃ পাইকারি বিক্রেতা কত প্রকার?
উত্তরঃ পাঁচ প্রকার।
প্রশ্নঃ পাইকারি বিক্রেতার সবচেয়ে সাধারণ ধরন কোনটি?
উত্তরঃ বণিক পাইকারী বিক্রেতা।
প্রশ্নঃ অর্থনীতিতে পাইকার কাকে বলে?
উত্তরঃ কোম্পানির পণ্য যারা প্রচুর পরিমাণে ক্রয় করে এবং নির্দিষ্ট মূল্য অনুসারে বিক্রি করে তাদের পাইকার বলে।
প্রশ্নঃ পাইকারি ব্যবসায়ীর কাজ কি?
উত্তরঃ সরাসরি প্রস্তুতকারকদের কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করা।
লেখক এর মন্তব্য
এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আশা করি আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরে গেছেন এবং আপনার পছন্দের পাইকারি ব্যবসা বেছে নিতে পেরেছেন। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url