প্রেসার লো হলে করণীয় - প্রেসার লো হওয়ার কারণ

আমাদের মদ্ধে অনেক মানুষ আছেন যারা লো প্রেসারের সমস্যায় ভুগেন।তার পাশাপাশি আপনারা বুঝতে পারেন না লো প্রেসার হলে কি করা উচিত।তাহলে এই সম্পূর্ণ পোস্ট আপনার জন্য।এই সম্পূর্ণ পোস্ট জুড়ে আমি প্রেসার লো হলে করণীয় - প্রেসার লো হওয়ার কারণ আপনাদের মাঝে উল্লেখ করার চেষ্টা করব।
প্রেসার লো হলে করণীয় - প্রেসার লো হওয়ার কারণ
তাই আপনি যদি প্রেসার লো হলে করণীয় কি এবং লো প্রেসার সংক্রান্ত সকল তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন।

ভুমিকা

বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে হর হামেশাই লো প্রেসার এর সমস্যায় ভুগি। অনেক সময় লো প্রেসার অথবা রক্তচাপ কমে যাওয়ার জন্য আমরা খুব ভয় পেয়ে যায়। তবে আমি বলব এখানে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। আপনি যদি সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাহলে খুব সহজে লো প্রেসার থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। বিভিন্ন কারণে আমাদের শরীরে রক্তচাপ কমে যাওয়া অথবা লো প্রেসার দেখা দিতে পারে।

মূলত আজকের এই সম্পূর্ণ পোস্টে আমি প্রেসার লো হলে করণীয় এবংপ্রেসার লো হওয়ার কারণ সংক্রান্ত সকল তথ্য আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি সমস্ত তথ্য বিস্তারিতভাবে জানতে পেরে যাবেন।চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

প্রেসার লো হলে করণীয়

আপনারা হইত জানেন না যে, যদি আপনার শরীর এর রক্তচাপ ৬০ মি. মি. মার্কারির নিচে থাকে ঠিক তখন তাকে লো প্রেসার বা নিম্ন রক্তচাপ বলে।আমাদের অনেক সময় রক্তচাপ যখন ৯০ মি. মি. মার্কারির নিচে নেমে যায় তখন আমরা চিন্তায় পরে যায়।ভয় করে বলি আমার মনে হয় লো প্রেসার হয়ে গেছে।কিন্তু এটা একদম ভুল ধারনা।

সাধারনত রক্তচাপ ৬০ মি. মি. মার্কারির নিচে থাকে ঠিক তখন তাকে লো প্রেসার বলি।লো প্রেসার বিভিন্ন কারনে আমাদের শরীরে দেখা দিতে পারে।কারণগুলো আমি নিচের অংশে সম্পূর্ণরূপে তুলে ধরার চেষ্টা করব।তার সাথে সাথে কিভাবে আপনার প্রেসার লো হয়ে গেলে তার থেকে মুক্তি পাবেন সেই বিষয়গুলা তুলে ধরব।চলুন শুরু করা যাক।

লো প্রেসারের লক্ষণ

চলুন আমরা জেনে নি ই আমাদের শরীরে কি কি লক্ষণ প্রকাশ পেলে আমরা বুঝে নিব যে আমাদের লো প্রেসার অথবা রক্তচাপ কম দেখা দিয়েছে। লো প্রেসারের বেশ কয়েকটি লক্ষণ রয়েছে। যেমন,
  • হঠাৎ করে মাথা ঘুরে যাওয়া
  • মাথা হালকা অনুভব করা
  • কিছুক্ষণ বসে থাকলে বা শুয়ে থাকলে ওঠার সময় মাথা ঘুরে ওঠা
  • হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে এমন দেখলে
  • ঘন ঘন বমি বমি ভাব দেখা দেওয়া
  • খুব বেশি পরিমাণে তৃষ্ণা দেখা দিলে অথবা পানি শূন্যতা দেখা দিলে
  • স্বাভাবিকের তুলনায় প্রস্রাবের মাত্রা কমে গেলে। অর্থাৎ,পস্রাব খুব কম হচ্ছে।
  • মাঝে মাঝে চোখে ঝাপসা এবং অন্ধকার দেখা দিলে
  • ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস নিলে
  • হঠাৎ করেই মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে পড়লে
মূলত এই কারণগুলা দেখা দিলে মনে করবেন আপনি লো প্রেসারে ভুগছেন। চলুন আরো কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

প্রেসার লো হওয়ার কারণ

লো প্রেসার ভালো করার আগে আপনাদের জানতে হবে লো প্রেসার কেন হয়।যদি আমরা লো প্রেসার সৃষ্টি হওয়ার কারন গুলা জেনে ওইগুলার সমাধান করি।তাহলে লো প্রেসার  নিয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে না।লো প্রেসার অথবা নিম্ন রক্তচাপ হওয়ার বেশ কয়টি কারণ রয়েছে।কারণগুলা নিচে উল্লেখ করা হল। যেমন,
  • পানিশূন্যতার কারনে
  • সময় মোতাবেক খাবার না খাওয়ার জন্য
  • ডায়রিয়া হওয়ার কারনে
  • বেশি পরিমাণে বমি হওয়ার কারণে
  • হজম শক্তি কম হওয়ার কারণে
  • দীর্ঘমেয়াদি কোন অসুখে আক্রান্ত থাকার কারণ
  • রক্তশূন্যতার কারনে
  • অতিরিক্ত পরিশ্রম এর কারণেও হতে পারে
  • মানুষিক দুশ্চিন্তার কারনে
  • স্নায়ুর দুর্বলতার কারনে
  • কোন দুর্ঘটনাই অধিক রক্তপাত হলে
  • গর্ভাবস্থায় থাকলে
  • শরীরে অপুষ্টিহীনতার কারণে
  • এছাড়াও শরীরে হরমোন জনিত সমস্যার কারণে লো প্রেসার দেখা দিতে পারে।
সাধারণত লো প্রেসার এর কারণ গুলোর মধ্যে যে কারণ গুলো উল্লেখযোগ্য সেগুলো আমি উপরে তুলে ধরেছি। যদি আপনার লো প্রেসার হয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই বুঝে যাবেন যে, উপরের উল্লেখ করা সমস্যার মধ্যে যে কোন সমস্যাগুলো আপনার শরীরের মধ্যে রয়েছে।তবে গর্ভবতী মায়েদের গর্ভের প্রথম ৬মাস হরমোনের প্রভাবে লো প্রেশার দেখা দিতে পারে।

লো প্রেসারের চিকিৎসা

যদিও গবেষণায় এখন পর্যন্ত লো প্রেসার এর কোন ধরনের চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি। মূলত ডাক্তারেরা লো প্রেসার এর পরিস্থিতি অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা প্রদান করে থাকে। সে ক্ষেত্রে যদি আপনার ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা অথবা স্বল্প পানি শূন্যতার জন্য লো প্রেসারের সমস্যা হয়ে থাকে। তাহলে সাধারণত ডাক্তারেরা রোগীকে নিয়মিত খাবার স্যালাইন খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। নিয়মিত খাবার স্যালাইন খেলে খুবই দ্রুত সমস্যাটি দূর হয়ে যায়।

যদি আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার স্যালাইন খাওয়ার পরেও লো প্রেসার অথবা রক্তশূন্যতা দূর না হয়ে যায়। তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে লো প্রেসারের রোগীদের বেশ কয়েকটি বিষয় মেনে চলা খুবই জরুরী। সে বিষয়গুলো আমি নিচে উল্লেখ করছি।

লো প্রেসারে করণীয় বিষয়

  • যদি আপনার লো প্রেসার হয়ে থাকে তাহলে কখনোই আপনার এক জায়গায় বেশিক্ষণ শুয়ে অথবা বসে থাকা যাবে না। এতে করে আপনার সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে।
  • আপনি প্রতিদিন ঠিক যত পরিমাণে সম্ভব পানি পান করতে থাকুন। লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 
  • আপনি যদি অনেকক্ষণ কোথাও বসে অথবা শুয়ে থাকেন তাহলে ওঠার সময় অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করে একটু ধীরে সুস্থে উঠুন। তা না হলে তাড়াহুড়া করতে গেলে আপনি মাথা ঘুরে পড়ে যেতে পারেন।
  • কিছুক্ষণ অন্তর অন্তর পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার খান। তার কারণ খালি পেটে থাকলে লো প্রেসারের সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই কিছুক্ষণ অন্তর অন্তর যতোটুকু পারবেন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
  • খাবারের পাশাপাশি নিয়মিত খাবার স্যালাইন খান। আপনি চাইলে খাবার স্যালাইনের পাশাপাশি গ্লুকোজ খেতে পারেন। এটি আপনার লো প্রেসারে খুবই উপকারে আসবে। 
  • আবার আপনি চাইলে আপনার খাবারের সাথে এক থেকে দুই চিমটি লবণ যোগ করতে পারেন। খাবারের লবণ যোগ করার কারণে আপনার লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে।
আশাকরি উপরের করণীয় বিষয়গুলো মেনে চললে আপনার লো প্রেসারের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তবে উপরের নিয়ম গুলো মেনে চলার পরেও যদি আপনার লো প্রেসার দূর না হয়। তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন। সর্বশেষ বিভিন্ন ধরনের দুশ্চিন্তা করা থেকে বিরত থাকুন।

প্রেসার লো হলে কি খেতে হবে

আমরা তো অনেক কিছু বিষয়ে জেনে নিলাম। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক লো প্রেসার হলে কি কি খাবার খেতে হবে। অর্থাৎ কি কি খাবার খেলে খুব দ্রুত লো প্রেসার থেকে নিরাময় পাওয়া যায়। লো প্রেসার থেকে মুক্তি পেতে বেশ কয়েকটি খাবার রয়েছে। যেমন,

বাদাম

আমরা প্রায় সকলেই বিভিন্ন ধরনের বাদাম খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে বাদাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে বাদাম আপনার খুব উপকারে আসতে পারে। এর জন্য আপনি রাতের বেলা কিছু পরিমাণে বাদাম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে বাদাম গুলো গরম পানিতে ফুটিয়ে বিলিন্ডারে ব্লেন্ড করে খেতে পারেন। এতে করে খুব দ্রুত আপনার লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে। আপনার লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আনতে এই পদ্ধতিটি খুবই কাজে লাগবে।

কফি

হঠাৎ করে আপনার প্রেসার লো হয়ে গেছে। এক্ষেত্রে আপনি কি করতে পারেন খুবই তাড়াতাড়ি কফি বানিয়ে কফি খেয়ে নিতে পারেন। এতে করে খুব দ্রুত লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে। কারণ কফির মধ্যে রয়েছে ক্যাফেইন যা আমাদের শরীরের লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে খুবই কাজে দিবে।

লবণ

আমরা কম বেশি প্রায় সকল খাবারই লবণ ব্যবহার করি। আপনি লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে লবণ খেতে পারে। তবে আমরা অনেকেই জানি যে লবণের বেশ কয়েকটি ক্ষতিকর দিক রয়েছে। আপনি চাইলে পরিমাণ মতো লবণ খেতে পারেন। এতে করে লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাবেন।

পানি

লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে পানির বিকল্প অন্য কিছু নেই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমাদের শরীরে পানি শূন্যতার কারণে প্রেসার লো হয়ে যায়। তাই আপনি দিনে যত পরিমানে পারবেন পানি পান করতে থাকুন। লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে পানি পান করা খুবই কাজে দেবে।

কিসমিস

লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আপনি কিসমিস খেতে পারেন। এক্ষেত্রে এক গ্লাস পানিতে নির্দিষ্ট পরিমাণে কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে সেই কিসমিস ভেজানো পানি খেয়ে নেন। এভাবে নিয়মিত কিসমিস ভেজানো পানি গ্রহণ করলে খুব দ্রুত লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাবেন।

হাঁসের ডিম

লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে হাঁসের ডিম খুবই কার্যকরী একটি উপায়। আপনার হঠাৎ করেই লো প্রেসার দেখা দিলে একটি হাসির ডিম সিদ্ধ করে খেয়ে নিন। যদি আপনি তৎক্ষণাৎ হাঁসের ডিম না পান তাহলে বিকল্প হিসেবে আপনি মুরগির ডিমও খেতে পারেন।

খাবার স্যালাইন

আমরা সকলেই জানি যে খাবার স্যালাইন আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী। তাই আপনার লো প্রেসার দেখা দিলে অবশ্যই প্রতি দুই ঘন্টা অন্তর অন্তর খাবার স্যালাইন গ্রহণ করুন। এতে করে খুব দ্রুত আপনার শরীরে শক্তি ফিরে আসবে এবং লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে।

দুধ

হঠাৎ করে আপনার লোক প্রেসার দেখা দিলে দুধ গরম করে খেতে পারেন। তবে আমি আপনাদের সাজেস্ট করব যে, প্যাকেটের দুধগুলো বাদ দিয়ে আপনি খাঁটি গরুর দুধ খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে করে আপনি খুব দ্রুত রেজাল্ট দেখতে পাবেন।

ডাবের পানি

দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই তো ডাবের পানি খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা যে প্রেসার বাড়াতে ডাবের পানি খুবই উপকারী। তাই আপনি আপনার লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আনতে দেরি না করে দ্রুততার সাথে ডাবের পানি পান করতে পারেন। এতে করে আপনার লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে।

সবজি অথবা মাংসের সুপ

লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আপনি মাংস অথবা সবজির সুপ খেতে পারেন। মূলত এর কারণ হচ্ছে সুপ আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। আর আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে লো প্রেসার থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।তাই লো প্রেসার থেকে মুক্তি পেতে উপরে দেখানো খাবারগুলো খান। তাহলে আশা করি আপনার লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে।

প্রেসার লো হলে করণীয় সংক্রান্ত সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর FAQ

প্রশ্নঃ লো প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি কি?
উত্তরঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি এবং তরল জাতীয় জিনিস পান করা।

প্রশ্নঃ কি খেলে দ্রুত প্রেসার বাড়ে?
উত্তরঃ বেশ কয়েকটি খাবার খেলে দ্রুত পেশার বাড়ে। যেমন,
  • সামুদ্রিক মাছ
  • ডাল
  • লাল শাক
  • মুরগির মাংস
  • গরুর মাংস
  • কচু শাক
  • মিষ্টি কুমড়ার বিচি
  • সিমের বিচি
  • পালং শাক
  • শুকনা ফল ইত্যাদি
প্রশ্নঃ ঘন ঘন প্রেসার লো হওয়ার কারণ কি?
উত্তরঃ ঘন ঘন প্রেসার লো হওয়ার বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। যেমন,
  • রক্তশূন্যতা
  • পানি শূন্যতা
  • ডায়রিয়া 
  • বমি হলে ইত্যাদি
প্রশ্নঃ রক্তচাপ বাড়ায় কোন ফল?
উত্তরঃ কমলা রস। 

প্রশ্নঃ কত হলে লো প্রেসার হয়?
উত্তরঃ ৬০ মি. মি. মার্কারির নিচে থাকলে।

প্রশ্নঃ ডাব খেলে কি প্রেসার বাড়ে?
উত্তরঃ ডাবের পানি খেলে উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়।

প্রশ্নঃ রক্তচাপ দ্রুত বাড়ায় কোন খাবার?
উত্তরঃ লবণ যুক্ত খাবার।

প্রশ্নঃ মসুর ডাল খেলে কি প্রেসার বাড়ে?
উত্তরঃ মসুর ডাল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

প্রশ্নঃ লো প্রেসার প্রতিরোধের উপায়?
উত্তরঃ অ্যালকোহল পান করা বন্ধ করে দিন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করো করুন।
 
প্রশ্নঃ কোন সবজি রক্তচাপ কমায়?
উত্তরঃ বাঁধাকপি এবং কলার শাক।

লেখক এর মন্তব্য

এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি আপনাদের মাঝে প্রেসার লো হলে করণীয় এবং লো প্রেসার সংক্রান্ত সকল তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। যেহেতু আমি তথ্যগুলো গুগলের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করেছি। সে ক্ষেত্রে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তথ্যের ভুল ভ্রান্তি হতে পারে। তাই আমি বলব শুধুমাত্র আমার পোষ্টের উপর নির্ভর না করে। লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে না আসলে অবশ্যই আপনার পার্শ্ববর্তী বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা নিবেন।

এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। এর পাশাপাশি নিত্য প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url