মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে জানুন

বত্তমানে বাংলাদেশের মেয়েরা ঘরে বসে বিভিন্ন উপায় অর্থ উপার্জন করছে।মেয়েরা কারো ওপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজেরা ঘরে বসে উপার্জন করছে নানা উপায়ে।আমাদের মধ্যে অনেক মেয়ে আছে তারাও আয় করতে চায় বিভিন্ন উপায়ে ঘরে বসে।কিন্তু কি উপায় আয় করা যায় তার সঠিক তথ্য খুজে পান না।তাহলে এই পোস্ট শুধু আপনাদের জন্য।এই পুরো পোস্ট এর মধ্যে আমি মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন উপায় তুলে ধরার চেষ্টা করব।
মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়
তাই আপনি যদি মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা।মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়

মূলত মেয়েরা বাড়ির কাজ করে থাকে।যার কারনে মেয়েদের হাতে অনেক সময় থাকে।যার কারণে মেয়েরা তাদের ফাকা সময়টা কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে আয় করতে পারে খুব সহজে।এতে করে তাদের একটা বাড়তি আয় করার জাইগা হয়ে যাবে।তাই যাতে করে মেয়েরা ঘরে বসে আয় করতে পারে যার জন্য। 

এই সম্পূর্ণ পোস্ট জুড়ে আমি মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন উপায় আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় 

মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার বিভিন্ন উপায় আমি নিচে তুলে ধরলাম।আশা করি সব উপায় গুলার ভিতরে থেকে আপনি আপনার রাস্তাটি খুজে পেয়ে যাবেন।
  • কনটেন্ট রাইটিং
  • ব্লগিং
  • ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
  • ছাত্র-ছাত্রীদের টিউশনি করানো
  • বিউটি পার্লার দিয়ে ইনকাম
  • ওয়েবসাইট বিক্রি করে আয়
  • ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে আয়
  • দর্জি কাজ করে আয়
  • ডাটা এন্ট্রি
  • বাগান তৈরি
  • গৃহপালিত পশুপাখি পালন
  • টিফিন সার্ভিস
  • ভিডিও এডিটিং করে আয়
আমি ওপরে বেশকয়েকটি উপায় তুলে ধরেছি।আশা করি আপনি আপনার কাংখিত উপায় খুজে পেয়েছেন।চলুন এবার বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিয়া যাক।

১. কনটেন্ট রাইটিং

বত্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় আয় করার উপায় এর মধ্যে কনটেন্ট রাইটিং অন্যতম।তার পাশাপাশি সব থেকে লাভজনক উপায় হল কনটেন্ট রাইটিং।যদি আপনার কাছে একটা স্মার্ট ফোন অথবা একটা ল্যাপটপ থাকে তাহলে খুব সহজে আপনি কনটেন্ট রাইটিং করতে পারবেন।মূলত কন্টেন্ট হচ্ছে এমন একটি রাস্তা যার মাধ্যমে মানুষ তাদের অজানা বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে।


গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে কিছু বিষয় লিখে যদি আপনি সার্চ করেন তাহলে অনেক তথ্য দেখতে পান, মূলত আগুলাই হচ্ছে কন্টেন্ট।আর কন্টেন্ট আপনি যখন চাইবেন তখন লিখতে পারেন,যার কারনে আপনি এটি আপনার ফাকা সময় আনায়েসে লিখতে পারেন।আর যদি আপনার কনটেন্ট বিষয় খুব ভাল ধারনা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার তাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মূলত কনটেন্ট ২ প্রকার।যেমন,বাংলা এবং ইংলিশ।যদি আপনার ইংলিশ বিষয় ভাল ধারনা থাকে তাহলে আপনি বেশি আয় করতে পারবেন।কারন,বাংলা কনটেন্ট এর থেকে ইংলিশ কনটেন্ট র দাম বেশি হয়ে থাকে।তাই আপনি ইংলিশ কনটেন্ট লিখলে মাসে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।যদি আপনার কনটেন্টর বিষয় ধারনা না থাকে তাহলে ভয় পাওয়ার দরকার নেই।


কারন,আপনি গুগল এবং ইউটিউব এ হাজার ভিডিও পেয়ে যাবেন।আপনি চাইলে ওইগুলা ভিডিও দেখে শিখে নিতে পারেন।তাই দেরি না করে আজ থেকে শুরু করে দেন কনটেন্ট রাইটিং।

২. ব্লগিং

বত্তমানে ঘরে বসে আয় করার সব থেকে লাভজনক এবং জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে ব্লগিং।মুলত ব্লগিং কে এক ধরনের বিজনেস বলতে পারেন, যেইটা সাধারণত ঘরে বসে শুধু ইন্টারনেট ব্যাবহার করে করা হয়।তাই আপনি আপনার অবশর সময় টা নষ্ট না করে ব্লগিং করে আয় করতে পারেন।প্রথম দিকে এটি আপনার পার্ট টাইম হিসাবে শুরু করতে পারেন।পরে আপনার উপার্জন বাড়তে থাকলে আপনি এটিকে ফুল টাইম বিজনেস শুরু করতে পারেন।


কারন আপনি ফুল টাইম ব্লগিং করলে মাসে প্রায় ২০ থেকে ৩০ হাজার আয় করতে পারবেন খুব সহজে।ব্লগিং শুরু করার জন্য শুরুতে আপনাকে একটা ফ্রী ব্লগ সাইট খুলতে হবে।তার পরে আপনি ফ্রী তে আপনার ব্লগ বানিয়ে পাবলিশ করতে থাকবেন।আপনি চাইলে ডোমেন কিনে ব্লগার এ নিজের ওয়েবসাইট খুলে ব্লগ পাবলিশ করতে পারেন।

আপনি চাইলে সব বিষয় ব্লগ পাবলিশ করতে পারেন।যেমন,রান্না,শিক্ষা,ফ্যাশন, ট্রাভেল, কসমেটিকস বা সাজসজ্জার জিনিসপত্র ইত্যাদি।তাই দেরি না করে আজ থেকেই শুরু করুন আপনার নিজের ব্লগিং বিজনেস।

৩. ফ্রিল্যান্সিং করে আয়

আমরা সবাই যে,বত্তমানে ফ্রিল্যান্সিং ঠিক কতটা জনপ্রিয় বাংলাদেশে এমনকি পুরো পৃথিবীতে।তাই আপনি আপনার অবশর সময় নষ্ট না করে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আয় সুরু করতে পারেন।আপনি যদি আপনার প্রতিভা কে কাজে লাগাতে চান তাহলে আজ থেকে সুরু করে দেন ফ্রিল্যান্সিং।এছাড়াও যদি আপনি ঘরে বসে প্রচুর পরিমানে টাকা আয় করতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য বেস্ট।


তবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আপানাকে ফ্রিল্যান্সিং এর একটি সেক্টর বেছে নিতে হবে।তার পর সেই বিষয়ে একটু জ্ঞান নিয়ে আপনাকে অ্যাকাউন্ট করতে হবে ফ্রিল্যান্সিং এর মার্কেট প্লেসে ।ফ্রিল্যান্সিং এর মার্কেট প্লেস গুলো হচ্ছে,
  • freelancer.com
  • upwork
  • fiverr
  • people per hour
আপনি চাইলে খুব সহজে ওপরের সাইট গুলতে অ্যাকাউন্ট করে, আপনি যেই বিষয় ভাল জানেন ওই বিষয় কাজ সুরু করে দিতে পারেন।আবার আপনি যদি না জেনে থাকেন যে,কি কি বিষয় ফ্রিল্যান্সিং করা যাই।তাহলে আপনার সুবিধা খাতিরে নিচে কাজ গুলা তুলে ধরছি।যেমন,
  • graphics design
  • content writing
  • web design
  • digital marketing
  • and video editing.
আপনি চাইলে ওপরের দেখানো বিষয় গুলোর মাঝে আপনার যেইটা ভাল লাগে ওইটা নিয়ে শুরু করতে পারেন

৪. ছাত্র-ছাত্রীদের টিউশনি করানো

যদি আপনার পড়ানোর ওপর ভাল জ্ঞান থাকে তাহলে আপনি ছাত্র-ছাত্রীদের টিউশনি করানো শুরু করতে পারেন।যদি আপনি প্রথম আ কয়টা ছাত্র নিয়ে শুরু করেন। তাদের ভাল করে পড়ান তাহলে ধীরে ধীরে আপনার স্টুডেন্ট বাড়তে থাকবে।আপনি যদি ভাল পড়ান তাহলে আপনাকে আর পিছন ফিরে তাকানো লাগবে না।


মাস শেষ এ ভাল পরিমান আয় করতে পারবেন।এই কাজটি আপনি চাইলে আপনার ফাঁকা সময় করতে পারেন।্তাই আমি বলব আপনার অবশর সময় নষ্ট না করে আপনার জ্ঞান কে কাজে লাগিয়ে টিউশনি করিয়ে আয় শুরু করুন।

৫. বিউটি পার্লার দিয়ে ইনকাম

বত্তমানে মেকআপ করে না এমন মেয়ে খুজে পাওয়া মুশকিল।বলতে পারেন মেক আপ করা এখন ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে।বিয়ে বাড়ি থেকে শুরু করে সকল অনুষ্ঠান এ সবাই মেক আপ ব্যাবহার করে।ঠিক এই সুযোগ টাকে কাজে লাগিয়ে আপনি বিউটি পার্লার দিয়ে ইনকাম শুরু করতে পারেন।বিউটি পার্লার গুলো বাসায় হয়ে থাকে।যার কারনে এটি আপনি বাসায় থেকে করতে পারবেন।প্রথম এ শুরু করতে আপনাকে কিছু বিউটি পার্লার সামগ্রি কিনতে হবে।যেমন,
  1. মেকআপ টেবিল
  2. আয়না
  3. চেয়ার
  4. প্রয়োজনীয় সাজসজ্জার সরঞ্জাম এবং যন্ত্রপাতি
  5. ফেসিয়াল মেশিন
  6. হেয়ার রিকভারি মেশিন
  7. হেয়ার স্পা মেশিন
আশা করি এই জিনিস গুলা দিয়ে খুব সহযে আপনি আপনার সখের বিউটি পার্লার শুরু করতে পারবেন।তবে আপনার বিউটি পার্লার শুরু করার আগে একটু পরিচিতি করে নিতে হবে।আপনার পরিচিত থাকলে আয় তাড়াতাড়ি হবে।আবার আপনি চাইলে ফেসবুক অথবা যেকোনো সামাজিক মাধ্যম আ শেয়ার করতে পারেন। তাতে আপনার কাজ সম্পর্কে মানুষ জানবে। আশা করি আপনি বুজতে পেরেছেন।

৬. ওয়েবসাইট বিক্রি করে আয়

যদি আপনার হাতে ফাঁকা সময় থাকে তাহলে আপনি ওয়েবসাইট বানিয়ে বিক্রি করে ভাল পরিমানে আয় করতে পারেন।এটি করার জন্য আপনাকে ডোমেন কিনে ওয়েবসাইট বানিয়ে আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারেন।তার পর আপনার ওয়েবসাইট এ ট্রাফিক বা ভিজিটরস বেশি হয়ে গেলে ভাল দামে বিক্রি করতে পারবেন।র এই ভাবেই আপনার অবশর সময় কে কাজে লাগিয়ে ভাল আয় করতে পারবেন। তাই দেরি না করে শুরু করে দেন ওয়েবসাইট বিক্রি করে আয়

৭. ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে আয়

ওয়ার্ল্ড এর সেরা ভিডিও শেয়ার সাইট এর কথা যদি বলতে জাই তাহলে ইউটিউব সবার আগে আসে।বাংলাদেশ এর হাজারো উটিউবার রয়েছেন যারা কেবল ভিডিও বানিয়ে তাদের চ্যানেল থেকে প্রতি মাসে ভাল পরিমানের আয় করে থাকেন।আপনি যদি খুব তাড়াতাড়ি আয় করতে ছান তাহলে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে আয় শুরু করে দেন।


শুরুতে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে নেন।যদি আপনি রান্না করতে ভালোবাসেন তাহলে ইউটিউব এ রান্নার ভিডিও প্রতিদিন পাবলিশ করতে পারেন।প্রতিদিন ভিডিও পাবলিশ করলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি আয় করতে পারবেন।যদি আপনার রান্না ভাল না লাগে তাহলে নিচে দেখানো বিষয় গুল নিয়ে ভিডিও পাবলিশ করতে পারেন।যেমন,
  • funny video
  • Educational
  • music video
  • travelling blog
তাই আজই শুরু করে দেন ইউটিউব থেকে আয়।

৮. দর্জি কাজ করে আয়

আজকাল সেলাই এর কাজের প্রছুর ছাহিদা,আর ঠিক আটাকে কাজে লাগিয়ে আপনি শুরু করতে পারেন দর্জি কাজ।আপনি চাইলে আপনার এলাকার লোকজনদের কাপড় সেলাই করে ভাল পরিমানে আয় করতে পারেন।যদি আপনার হাতের কাজ ভাল হয় তাহলে আপনার কাজের অভাব হবে না।তবে শুরুতে আপনাকে আপনার সেলাই করার সামগ্রী গুলা কিনতে হবে।তাহলে আপনি খুব সহজ এ শুরু করতে পারবেন আপনার নিজের দর্জি কাজ।একবার আপনার পরিচিতি হয়ে গেলে ভাল পরিমানে আয় করতে পারবেন।

৯. গৃহপালিত পশুপাখি পালন

বত্তমানে গ্রাম থেকে সুরু করে শহরে পর্যন্ত মেয়েরা পশুপাখি পালন করে প্রতি মাসে ভাল আয় করছেন।তাই আপনি যদি পড়াশুনা করার পাশাপাশি আয় করতে চান তাহলে আজ থেকে শুরু করে দেন গৃহপালিত পশুপাখি পালন।আপনি চাইলে নিচের দেখানো বিষয় গুলো নিয়ে সুরু করতে পারেন।
  • হাঁস
  • মুরগী
  • গরু
  • ছাগল
  • কবুতর ইত্যাদি
আপনি চাইলে সঠিকভাবে উদ্যোগ গ্রহন করে ওপরের যেকোনো পশুপাখি কিনে পালন শুরু করতে পারেন।তাই যদি নিজে কিছু আক্তা করতে চান তাও আবার আপনার অবসর সময়ে তাহলে আজ থেকে শুরু করে দেন গৃহপালিত পশুপাখি পালন।

১০. বাগান তৈরি

বাংলাদেশের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা তাদের বাড়ির আঙিনায় অথবা বাসার ছাদে বাগান করে আয় করেন।আপনি চাইলেও তাদের মতো বাগান শুরু করতে পারেন।তাই আপনি চাইলে আপনার বাড়ির খালি জাইগা যেগুলা পড়ে থাকে অইগুলায় বিভিন্ন ফলের বা শাক - সবজি এর বাগান বানাইতে পারেন।শুরুতে আপনি বিজ কিনে সঠিক সার প্রদান করে বাগান করতে পারেন।তাই আপনার বাড়ির পাশে ফাঁকা জাইগা অথবা ছাদে সুরু করে দেন আপনার সাধের বাগান এবং আয় করুন।

১১. টিফিন সার্ভিস

আপনি যদি খুব ভালো রান্না করতে পারেন তাহলে টিফিন সার্ভিস হতে পারে আপনার আয় এর উৎস।আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা কাজের চাপে খাবার রান্না করার সময় পান না।আপনি তাদের টার্গেট করে টিফিন সার্ভিস সুরু করতে পারেন।আপনি খাবার রান্না করে যারা খাবার অর্ডার করে তাদের বাড়ি খাবার পৌঁছে দিতে পারেন।এটি খুবি লাভজনক বিজনেস।হয়তো শুরুতে আপনার একটু ঝামেলা মনে হবে।কিন্তু ধিরে ধিরে সঠিক ধারনা চলে আসবে।তখন আর কোন ঝামেলা হবে না।আশাকরি বুজতে পেরেছেন।

১২. ভিডিও এডিটিং করে আয়

আপনার যদি ভালো ভিডিও এডিট করার দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি আয় করতে পারবেন।আপনি ভালো ভিডিও এডিটিং পারলে ঘরে বসে ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন।আপনি যদি প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং এর কাজ জানেন তাহলে freelancer.com অথবা fiverr.com থেকে আয় করতে পারবেন।যদিও শুরুতে কাজ পেতে একটু সময় লাগবে।কিন্তু আপনার কাজ ভাল হলে আপনি খুব সহজ এ অনেক কাজ পেয়ে জাবেন।তাই আমি বলবো অযথা নিজের অবশর সময় নষ্ট না করে সুরু করে দেন ভিডিও এডিটিং।

লেখকের মন্তব্য।মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়

আমি এই সম্পূর্ণ পোস্ট এর মধ্যে মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে সঠিক তথ্য আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।আশা করি এই সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে আপনি আপনার তথ্য পেয়ে গেছেন যেইগুলা আপনি জানতে চেয়েছিলেন।এই সম্পূর্ণ পোস্ট এর মধ্যে যদি আপনার সম্পূর্ণ তথ্য না পেয়ে থাকেন। তাহলে ইউটিউব এ ভিডিও দেখতে পারেন অথবা আমায় email করে বলতে পারেন কি জানতে চান।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url