গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ এই চিন্তা করে থাকেন যে,শহরে ছাড়া গ্রামে ব্যবসা করা যাবে না।তাহলে আমি বলবো এটা আপনাদের ভুল ধারনা।আর আপনাদের ভুল ভেঙে দিতে এই সম্পূর্ণ পোস্ট এর মধ্যে আমি গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পূর্ণরূপে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
তাই আপনি যদি গ্রামে বসে গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জেনে নিজের ব্যবসা শুরু করে আয় করতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন।
ভুমিকা
হয়তো কয়েক বছর আগে মানুষ ব্যবসাকে গুরুত্ব দিতো না।কিন্তু এক্ষণকার সময় শহরের পাশাপাশি গ্রামেও ব্যবসা আমাদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে চলছে।ব্যবসার মধ্যে খুব ভালো পরিমাণে লাভ হওয়ার কারনে মানুষ নতুন করে বিভিন্ন ব্যবসা শুরু করছেন।তাই আপনি কেন বেঁকার বসে থেকে আপনার সময় কেন নষ্ট করবেন।আপনিও ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আপনার শখের ব্যবসা শুরু করুন।কিন্তু এখন আপনার মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে আমার জন্য কোন ব্যবসা করা টা ভাল হবে?
কোন টাই কম খরচ করে বেশি লাভ করা জাবে? আর ঠিক এই প্রশ্ন গুলা দূর করার জন্য আমি আজকে আপনাদের মাঝে গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া অথবা গ্রামে যেসব ব্যবসা করা যায় সবগুলা নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।
গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া
আমি আজকে আপনাদের মাঝে কিছু ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরবো।যাতে করে আপনি ব্যবসাগুলো সম্পর্কে ভালো করে জেনে আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারেন।নিচে ব্যবসা গুলোর নাম সহ বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করবো।
- কাঁচামালের ব্যবসা
- মুরগি পালন
- মাছ চাষ
- মুদি দোকান
- বিউটি পার্লারের ব্যবসা
- বালি বিক্রিয়
- কৃষি পণ্যের দোকান
- মধু বিক্রি
- বিকাশ ও মোবাইল লোড
- চাউল বিক্রি
কাঁচামালের ব্যবসা
নিত্য প্রয়োজনে প্রায় প্রতিবেলা খাবারের সাথে আমরা বিভিন্ন ধরনের সবজি খেয়ে থাকি। সে ক্ষেত্রে গ্রাম হোক বা শহর সবখানেই প্রতিনিয়ত সবজির চাহিদা বেড়ে চলেছে। তাই আপনি এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে অল্প পুঁজি দিয়ে কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কাঁচামালের ব্যবসা করলে আপনি খুব সহজেই লাভবান হতে পারবেন। আপনি চাইলে পাইকারি এবং খুচরা দুইভাবে কাঁচামালের ব্যবসা করতে পারেন।
এক্ষেত্রে পাইকারি হিসেবে আপনি গ্রামের চাষীদের সাথে কথাবার্তা বলে তাদের থেকে সবজি ক্রয় করে। তা গ্রামে অথবা শহরে বিভিন্ন পাইকারদের কাছে বিক্রয় করতে পারেন। মূলত শহরের মানুষেরা যেই সবজিগুলো তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় খাবারের ব্যবহার করে থাকেন। সেগুলো সম্পূর্ণরূপে আসে গ্রাম থেকে। তাই আপনি গ্রামে বসে থেকে চাইলে খুব সহজে শহরের বিভিন্ন পাইকারদের কাছে কাঁচামাল বিক্রয় করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
সাধারণত এই কাঁচামালের ব্যবসায়ী খুব বেশি পরিমাণে পুঁজি বিনিয়োগ করার দরকার পড়ে না। আপনি প্রথমত চাইলে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে আপনার কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনি চাইলে বেশ কয়েকটি কাঁচামাল নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যেমন,
- বেগুন
- টমেটো
- লাউ
- লাল শাক
- কচু শাক
- মিষ্টি কুমড়া
- মরিচ
- কচুর লতি
- আলু
- পটল
- ঢেঁড়স
- সহ বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি
মুরগি পালন
বর্তমান সময়ে গ্রামে ব্যবসার মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় ব্যবসা হচ্ছে মুরগি পালন। গ্রামে অনেক ধরনের উদ্যোক্তা রয়েছে যারা বাণিজ্যিকভাবে মুরগি পালন শুরু করেছে। বর্তমান বাজারে মুরগির মাংসের এবং ডিমের প্রচুর চাহিদা থাকার কারণে এবং বাজারে ভালো মূল্য পাওয়ার জন্য আপনি মুরগি পালন শুরু করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা
এক্ষেত্রে যদি আপনার মুরগি পালনের কোন ধারণা না থেকে থাকে তাহলে আপনার আশেপাশের যেই মানুষেরা মুরগির খামার তৈরি করেছে তাদের থেকে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ গ্রহণ করে শুরু করতে পারেন। আপনি চাইলে বেশ কয়েকটি জাতের মুরগি পালন করতে পারেন। যেমন,
- বয়লার মুরগি
- সোনালি মুরগি
- দেশি মুরগি
- খাওমি মুরগি
- লেয়ার মুরগি ইত্যাদি
এক্ষেত্রে আপনি চাইলে উপরের তুলে ধরা মুরগি জাতের মধ্যে থেকে যে কোন একটি জাতের মুরগি পালন শুরু করতে পারেন। আপনি যদি ডিমের জন্য মুরগি পালন করতে চান তাহলে লেয়ার মুরগি পালন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি মুরগির ডিম বিক্রয় করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অথবা আপনি যদি মাংস বাজারজাতকরণের জন্য মুরগি পালন করতে চান তাহলে আপনি বয়লার অথবা সোনালি মুরগি পালন করতে পারেন।
মাছ চাষ
বর্তমান বাজারে মাছের চাহিদা ঠিক কত পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে সেটি সম্পর্কে অবশ্যই আপনার ধারণা রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি গ্রামের ব্যবসায়ী হিসেবে মাছ চাষকে বেছে নিতে পারেন। যদি আপনার মাছ চাষ করার জন্য নিজস্ব কোন পুকুর থেকে থাকে তাহলে আপনি সেই পুকুর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়
যদি আপনার কোন ধরনের পুকুর না থেকে থাকে তাহলে আপনি একটি পুকুর কন্টাক্ট নিয়ে মাছ চাষ শুরু করতে পারেন। তবে যদি আপনার নিজস্ব পুকুর থাকে তাহলে আপনার বাড়তি খরচটা অনেক অংশেই কমে যায়। আপনি চাইলে বেশ কয়েক রকমের মাছ চাষ করতে পারেন। যেমন,
- রুই
- কাতলা
- ম্রিগেল
- সিলভার কাপ
- পাঙ্গাস মাছ
- মাগুর মাছ
- তেলাপিয়া মাছ ইত্যাদি
আমি ওপরে বেশ কয়েকটি মাছের নাম উল্লেখ করেছি। আপনি চাইলে এই প্রজাতির মাছগুলো চাষ করতে পারেন। তবে আপনি চাইলে এই প্রজাতির মাছ ছাড়াও অন্য প্রজাতির মাছ চাষ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে যদি আপনি মাছ চাষ সম্পর্কে তেমন কিছু না জানেন তাহলে আপনার আশেপাশের মানুষদের থেকে ধারণা নিতে পারেন যারা মাছ চাষে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।আর বর্তমান বাজারে মাছের দাম বেশি থাকার জন্য আপনি মাছ চাষ করে খুব দ্রুত লাভবান হতে পারবেন।
মুদি দোকান
বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে গ্রামে গঞ্জে বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে অথবা নির্দিষ্ট জায়গায় আমরা মুদি দোকান দেখতে পাই। মূলত একটি মুদি দোকানে প্রয়োজনের সকল সামগ্রী পাওয়া যায়। তাই আপনি আপনার গ্রামে অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে মুদির দোকান দিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার মোদির দোকান দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে তাতে করে আপনার মুদি দোকানে মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় সকল সামগ্রী পাওয়া যায়।
তবে মুদির দোকান করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে খেয়াল রাখতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে বাঁকি দেয়া।আপনি যদি আপনার দোকানে বাকি দিয়া শুরু করেন তাহলে আপনি অনেক বড় ভুল করবেন।কারন বাকি দিলে আপনার ব্যবসার অনেক ক্ষতি হবে। আবার এমনও হতে পারে বেশি বাকি দেওয়ার কারণে আপনার ব্যবসাটাই বন্ধ করে দিতে হলো।
সাধারণত গ্রামের মুদির দোকানগুলোতে প্রচুর পরিমাণে বাকি দেওয়া হয়। আর আপনি মুদি দোকান করতে গেলে অবশ্যই বাকি বিষয়টিকে এড়িয়ে চলবেন।যত কম পারা যায় বাঁকি দিবেন।
বিউটি পার্লারের ব্যবসা
বর্তমান সময়ে বিয়ে বাড়ি থেকে শুরু করে সমস্ত অনুষ্ঠানে যেতে গেলে মেয়েদের মেকআপ ছাড়া হয় না। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা বিভিন্ন ধরনের মেকাপের সাঁজ নিয়ে উপস্থিত হয়। তাই আপনি যদি মেয়ে হয়ে থাকেন তাহলে বিউটি পার্লারের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। মূলত বিউটি পার্লারের ব্যবসায় খুব বেশি পরিমাণে অর্ধ বিনিয়োগ করতে হয় না। এক্ষেত্রে শুধু আপনাকে মেকআপের সামগ্রীগুলো কিনতে হবে। এখন শহরের পাশাপাশি গ্রামের মেয়েরাও মেকআপ করা পছন্দ করে।
যার কারণে আপনি আপনার বিউটি পার্লারের ব্যবস্থা গ্রামেও করতে পারেন। যদিও আপনার পরিচিতি করে নিতে একটু সময় হবে। তবে যদি আপনি কাস্টমারকে তাদের পছন্দমত মেকআপ করিয়ে দিতে পারেন। তার পাশাপাশি সুন্দরমতো আপনার কাজের মাধ্যমে কাস্টমারের মন জয় করতে পারলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি পরিচিত লাভ করবেন। এখনকার সময় কিন্তু গ্রামের বিভিন্ন মেয়েরা শহর পর্যন্ত চলে যায় মেকআপ করিয়ে নেওয়ার জন্য।
সেক্ষেত্রে আপনি যদি গ্রামে খুব ভালো একটি বিউটি পার্লারের ব্যবসা শুরু করতে পারেন তাহলে আপনার কাস্টমারের অভাব হবে না। তবে আপনাকে এমন জায়গায় বিউটি পার্লারে ব্যবসা শুরু করতে হবে যেখানে সাধারণত লোকজনের আনাগোনা বেশি থাকে।এছাড়াও আপনার ব্যবসা বৃদ্ধি পেলে আপনি চাইলে প্রফেশনাল মেকআপ আর্টিস্টেদের দিয়ে আপনার বিউটি পার্লার ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন।
বালি বিক্রিয়
দিনে দিনে শহর থেকে শুরু করে গ্রামেও বিভিন্ন ধরনের বিল্ডিং সহ বিভিন্ন কনস্ট্রাকশন তৈরি হচ্ছে। এছাড়াও গ্রামে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা সহ তৈরি হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে ঘরবাড়ি। আর আমরা সকলে অবগত রয়েছে যে এসব কাজে প্রচুর পরিমাণে ভালোর প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে আপনি বালু পাইকারি দরে ক্রয় করে এনে গ্রামে বালুর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এছাড়াও যদি আপনার বাড়ির পাশে কোন নদী থাকে তাহলে সেই নদী থেকে বালি তুলে বিক্রি করতে পারেন।
তাহলে আপনার লাভ বেশি হবে।মূলত বালি বিক্রয় এর ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে প্রথমে কিছু পরিমানে টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।তাহলে আশা করি আপনাকে বোজাতে পেরেছি।
কৃষি পণ্যের দোকান
শুরুতেই বলতে গেলে কৃষি আমাদের গায়ে লেগে আছে।আমাদের দেশ কৃষির জন্য বিখ্যাত আমরা সকলেই জানি।বিশেষ করে গ্রামে প্রতিনিয়ত মানুষ বিভিন্ন ধরনের ফসল চাষ করেই চলেছে।আর বিভিন্ন ফসল চাষ করতে প্রয়োজন সার,বীজ এবং কীটনাশক।তার পাশাপাশি লাগে বিভিন্ন ধরনের কৃষি যন্ত্রপাতি।তাই আপনি এই সব প্রয়োজন মিটাতে শুরু করতে পারেন কৃষি পণ্যে বিক্রির দোকান।
এক কথায় কৃষি কাজে যেসব কিছু সামগ্রি দরকার হয় সব কিছু আপনার দোকানে থাকবে।অন্য ব্যবসার থেকে কৃষি পণ্যের ব্যবসাতে লাভ এর পরিমান বেশি থাকে।কিন্তু এই ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে একটু বেশি পরিমানে বিনিয়োগ করতে হবে।তবে শুরুতে আপ্নিন ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করতে পারেন।যদি আপনার টাকা আরও বেশি থাকে তাহলে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে পারেন।
মধু বিক্রি
মধু আমাদের শরীরের জন্য ঠিক কতোটা উপকারি আমরা সবাই কিন্তু জানি।মধু আমাদের শরীরের জন্য উপকারী হওয়ার কারনে দিন দিন মধুর চাহিদা বেড়ে চলেছে।তাই আপনি মধু বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।তবে মধুর ব্যবসা শুরু করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই সৎ পথে থাকতে হবে।অর্থাৎ মানুষদের কাছে ভেজালযুক্ত মধু বিক্রি করা যাবে না।সফল হতে গেলে অবশ্যই আপনাকে সৎ পথে থাকতে হবে।
তাই আপনি শুধু খাটি মধু সংগ্রহ করে গ্রামে অথবা আপনি চাইলে শহরে বিক্রি করতে পারেন।বত্তমান সময়ে খাটি মধুর চাহিদা প্রছুর পরিমানে রয়েছে।যার কারনে আপনি মধু বিক্রি করে ভাল পরিমানে আয় করতে পারবেন।সাধারনত মধু ব্যবসা করতে গেলে খুব বেশি টাকা বিনিয়োগ করতে হয় না যার কারনে আপনি অল্প টাকাই এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
বিকাশ ও মোবাইল লোড
আপনি চাইলে বিকাশ ও মোবাইল লোড এর দোকান দিতে পারেন।আকন কার সময়ে সবাই ফোন ব্যাবহার করে।আর ফোনে কথা বলার জন্য অবশ্যই লোড করতে হয় অথবা সিমে টাকা পুরতে হয়।আপনি চাইলে বাজার অথবা কোন একটা মোড়ে বিকাশ ও মোবাইল লোড এর দোকান দিতে পারেন।অনেক সময় মানুষ বিকাশ থেকে টাকা লেনদেন করে।তাই মানুষের প্রয়োজন মেটাতে বিকাশ ও মোবাইল লোড এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
চাউল বিক্রি
আমরা কিন্তু মাছে ভাতে বাঙালি।ভাত আমরা প্রতি বেলাই খেয়ে থাকি।তাই আপনি চাইলে চাউল বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।এক্ষেত্রে আপনি চাষি ভাইদের সাথে কথা বলে চাল সংগ্রহ করে এনে আপনার দোকানে বিক্রি করতে পারেন।গ্রামে বিক্রির পাশাপাশি আপনি চাইলে শহরে পাইকারি হিসাবে বিক্রি করতে পারেন।এক কথাই বলতে গেলে আপনি চাইলে খুচরা ভাবে বিক্রি করতে পারেন আবার পাইকারি ভাবে বিক্রি করতে পারেন।
গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর FAQ
প্রশ্নঃ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়?
উত্তরঃ একটি ছোট দোকান শুরু করতে পারেন।
প্রশ্নঃ গ্রামে কি কি ব্যবসা করা যায়?
উত্তরঃ গ্রামে বেশ কয়েকটি উপায়ে ব্যবসা করা যায়। যেমন,
- মুরগি পালন
- কাঁচামালের ব্যবসা
- ফার্মেসির দোকান ইত্যাদি
প্রশ্নঃ কিভাবে ছোট ব্যবসা শুরু করা যায়?
উত্তরঃ সঠিক পরিকল্পনা তৈরি করে।
প্রশ্নঃ ১ লক্ষ টাকায় কি ব্যবসা করা যায়?
উত্তরঃ খেলনার দোকান করা সহ ছোট বাচ্চাদের প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রিক দোকান করতে পারেন।
প্রশ্নঃ ১০ হাজার টাকায় কি ব্যবসা করা যায়?
উত্তরঃ ১০ হাজার টাকায় বেশ কয়েকটি ব্যবসা করা যায়। যেমন,
- চায়ের দোকান
- টিফিন সার্ভিস
- মেহেদি পরানোর ব্যবসা
- আচারের দোকান ইত্যাদি
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url