সোনালী মুরগী পালন পদ্ধতি - সোনালি মুরগির ঔষধের তালিকা সম্পর্কে জানুন
প্রতিনিয়ত আমরা দৈনন্দিন খাবার সময়ে মুরগির মাংস খেয়ে চলেছি।আর দিন দিন মুরগির চাহিদা আমাদের সমাজে বেড়েই চলেছে। ধীরে ধীরে মানুষ তাদের বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে গড়ে তুলছেন মুরগির খামার। আবার আমাদের মধ্যে অনেক নতুন খামারি আছেন যারা সোনালী মুরগী পালন পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে চান। আপনাদের সঠিক উদ্দেশ্য প্রদান করায় আমাদের লক্ষ্য। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি সোনালী মুরগী পালন পদ্ধতি এবং সোনালী মুরগীর ওষুধের তালিকা তুলে ধরার চেষ্টা করব।
তাই আপনি যদি সঠিক সোনালী মুরগি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে মুরগি পালনে লাভমান হতে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
ভূমিকা
বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে সোনালী মুরগী পালন একটি লাভজনক ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মূলত এটি খুব বেশি পরিমাণে গ্রামাঞ্চলে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এছাড়াও বর্তমান বাজারে সোনালী মুরগির মাংস এবং ডিমের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সোনালি মুরগি পালনের লাভ বেশি হওয়ায় মানুষ সোনালী মুরগি পালন শুরু করছে। আমাদের মধ্যে কিছু নতুন খামারি রয়েছে যারা প্রথমত সোনালী মুরগি পালন করতে চান।
ঠিক তাদের কথা চিন্তা করে আজকের এই সম্পূর্ণ পোস্টে আমি সঠিক সোনালী মুরগী পালন পদ্ধতি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি সোনালি মুরগি সংক্রান্ত সকল তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে যাবেন। চলুন দেরি না করে বেশ কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
সোনালী মুরগী পালন পদ্ধতি
সোনালি মুরগি পালন করতে গেলে আপনাকে শুরুতে বেশ কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। সেই বিষয়গুলো আমি নিজে উল্লেখ করছি।
- সোনালী মুরগির ঘর তৈরি
- খাদ্য ও পানীয় ব্যবস্থাপনা
- এবং মুরগির পরিচর্যা
আমি উপরে সঠিকভাবে সোনালি মুরগি পালন করার জন্য তিনটি পদ্ধতি তুলে ধরেছি। আমি আমি নিচে সে বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করছি।
সোনালী মুরগির ঘর তৈরী
শুরুতেই আপনি যদি সোনালী মুরগি পালন করতে চান তাহলে আপনাকে সঠিক নিয়ম মোতাবেক সোনালী মুরগীর ঘর তৈরি করতে হবে। ঘর তৈরি করার পর মুরগির ঘর পরিষ্কার ও শুকনো রাখতে হবে। এছাড়াও আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যাতে করে ঘরে পর্যাপ্ত আলো এবং বাতাস প্রবেশ করতে পারে। যদি আপনি বর্ষাকালে মুরগি চাষ করেন তাহলে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে ঘরে যেন কোন প্রকারের বৃষ্টির পানি না ঢোকে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই বৃষ্টি থেকে মুরগির সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ কি খাওয়ালে মুরগির ওজন বাড়ে
এর পরবর্তীতে মুরগির ঘরের চারিদিকে খুব ভালো করে বেড়া অথবা নেট দিয়ে দিতে হবে। যাতে করে কোন ধরনের হিংস্র প্রাণী মুরগিদের ক্ষতি করতে না পারে। এছাড়াও মুরগি যখন ছোট থাকবে তখন ইদুর থেকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যাতে করে ইঁদুরেরা ছোট বাচ্চাদের ক্ষতি না করতে পারে। উক্ত ব্যবস্থাপনা গুলো গ্রহণ করলেই আশা করি সঠিক মুরগির ঘর তৈরি হয়ে যাবে।
খাদ্য ও পানীয়
মুরগি পালনে খাদ্য এবং পানীয় ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থাৎ সোনালী মুরগির খাদ্য অত্যন্ত পুষ্টিকর হতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে খাদ্যে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেল যেন থাকে।এতে করে মুরগির শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টি সরবরাহ হবে এবং মুরগির ওজন খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। আজকাল বাজারে অনেক ভেজালযুক্ত খাবার অথবা ফিড পাওয়া যায়। সেই ভেজালযুক্ত ফিড থেকে অবশ্যই দূরে থাকবেন।
আরো পড়ুনঃ ডিম পাড়া মুরগির খাবার তালিকা
যদি আপনাদের মুরগির খাবার কিনতে একটু বেশি টাকা খরচ হয় তাহলেও ভালো খাবার টি কেনার চেষ্টা করবেন। তার কারণ ভেজালযুক্ত ফিডে মুরগির সঠিক ওজন আসে না। একটু বেশি টাকা খরচ করে যদি মুরগির সঠিক ওজন আসে তাহলে আপনি লাভ করতে পারবেন। এছাড়াও মুরগিকে দিনে দুই থেকে তিনবার খাবার প্রদান করবেন। মুরগির সঠিক ওজন পেতে সঠিক খাবার ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর পরবর্তীতে মুরগির জন্য পর্যাপ্ত পানি প্রদান করতে হবে।
মুরগি ঠিক যতখানি পানি খায় ঠিক ততখানি পানির ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করতে হবে। দিনে দুই থেকে তিনবার অন্তত মুরগির খাবার পানি পরিবর্তন করে দিতে হবে এবং প্রতিবার পানি পরিবর্তনের সময় পানি খাবার পাত্র ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এতে করে মুরগির রোগ বালাই হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। আপনি চাইলে মুরগির রোগ বালাই কম হওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করে পানিতে বিভিন্ন ধরনের লিকুইড জাতীয় ওষুধ মিশায়ে খাওয়াতে পারেন।
মুরগির পরিচর্যা
মুরগির সঠিক ওজন আনতে মুরগির পরিচর্যার কোন বিকল্প নেই। অর্থাৎ আপনি মুরগির যত ভালো পরিচর্যা আনবেন মুরগি ঠিক ততো রোগমুক্ত থাকবে। এছাড়াও মুরগির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে নিয়মিত পরিচর্যা করা খুবই জরুরী। আপনাকে সবসময় সবগুলো মুরগির শরীর পরিষ্কার রাখতে হবে। এর পাশাপাশি মুরগির পালকের যত্ন নিতে হবে। তাহলে আশা করি আপনি মুরগি পালন করে লাভবান হতে পারবেন।
সোনালী মুরগির ঔষধের তালিকা
মুরগি পালনে খাবার দেওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই সঠিক ঔষধ ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মূলত এর কারণ হচ্ছে, আপনি যদি সঠিক ওষুধ ব্যবস্থাপনা তৈরি করতে না পারে তাহলে মুরগির বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আর মুরগি রোগে আক্রান্ত হলে তাদের সঠিক ওজন পাওয়া যায় না এবং মুরগির মৃত্যুর সম্ভাবনা থাকে। তাই আমি সোনালী মুরগির জন্য সঠিক ঔষধের তালিকা নিচে তুলে ধরলাম,,
ঔষধের নাম ব্যবহার
- এনরোফ্লক্সাসিন - ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধে
- অ্যাম্পিসিলিন - ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধে
- টেট্রাসাইক্লিন - ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধে
- ভিটামিন সি - মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
- মাল্টিভিটামিন - পুষ্টির ঘাটতি পূরণে
আশাকরি উপরের চারটি দেখে আপনি সোনালি মুরগির সঠিক ওষুধ তালিকা সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। আশা করি এখন আপনি তালিকাটি দেখে সঠিকভাবে সোনালি মুরগি পালন করতে পারবেন এবং ভালো পরিমানে লাভবান হতে পারবেন। চলুন এবার ওষুধ ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ঔষধ ব্যবহারের নিয়ম
শুরুতে আমি একটি কথাই বলবো যে, আপনি আপনার খামারের মুরগিকে যেকোনো ওষুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ পশু চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করবেন। এছাড়াও ওষুধ ব্যবহার করার সময় আপনাকে সঠিক ঔষধের মাত্রা এবং সঠিক সময়ে ওষুধ প্রয়োগের বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে আপনাকে ঠিক সঠিক ওষুধের মাত্রা এবং সঠিক সময়ে ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ কোন জাতের হাঁস পালন লাভজনক
ভুলেও অতিরিক্ত ঔষধ প্রয়োগ করা যাবে না। এতে করে মুরগি অসুস্থ হয়ে যেতে পারে এবং তাদের সঠিক ওজন নাও আসতে পারে। তাই আমি বলব সঠিক সময়ে এবং সঠিক নিয়ম ঔষধ প্রয়োগ করে মুরগি পালন করুন এবং লাভমান হন।
মুরগির রোগ প্রতিরোধে করণীয়
অনেক সময় দেখা যায় যে, আমরা মুরগির সঠিক যত্ন নেওয়ার পরেও হুট করেই মুরগির বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। সে ক্ষেত্রে মুরগির রোগ প্রতিরোধে বেশ কিছু ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করতে হবে। আমি সেই ব্যবস্থাপনা গুলো নিজে উল্লেখ করছি।
- আপনি যদি মুরগি পালন করে লাভবান হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সব সময় মুরগির ঘর পরিষ্কার রাখতে হবে।
- দ্বিতীয়ত আপনাকে নিয়ম করে মুরগির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে এবং দেখতে হবে মুরগির স্বাস্থ্য ঠিক আছে কিনা।
- এছাড়াও মুরগির খাদ্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত করা খুবই জরুরী। অর্থাৎ, মুরগি বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাচ্ছে কিনা সেই বিষয়ে খেয়াল রাখা খুবই জরুরী।
- অবশ্যই মুরগির যে কোন ধরনের সংক্রমণ দেখা দিলে সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করতে হবে।
- সর্বশেষ অবশ্যই আপনাকে রোগে আক্রান্ত মুরগির চিকিৎসার বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ, যেই মুরগিগুলো অসুস্থ হয়ে পড়েছে। সেই মুরগিগুলোকে আলাদা করে তাদের চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা করতে হবে। রোগে আক্রান্ত মুরগিকে সুস্থ মুরগির ভিতরে রাখা যাবে না। তাদেরকে আলাদা একটি জায়গায় রেখে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। এর কারণ তাদেরকে যদি সুস্থ মুরগির ভিতরে রাখা হয় তাহলে সুস্থ মুরগি গুলো অসুস্থ হয়ে পড়বে।
তাহলে আশা করি আপনি মুরগির রোগ প্রতিরোধে কি কি করণীয় বিষয় রয়েছে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়ে গেছেন। চলুন আরো কিছু বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
সোনালী মুরগি পালনের সুবিধা
অন্যান্য মুরগি পালনের চেয়ে সোনালী মুরগি পালনে ন্যূনতম লাভ বেশি হয়ে থাকে। মূলত লাভ বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, বর্তমান বাজারে সোনালি মুরগির মাংসের এবং ডিমের চাহিদা প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। যার কারণে দিন দিন সোনালী মুরগি পালন বেড়েই চলেছে। এছাড়া মানুষ মুরগি পালন করে তাদের নিজস্ব কর্মসংস্থান তৈরি করছে।
তাই আপনিও প্রথমদিকে পরীক্ষামূলকভাবে সোনালি মুরগি পালন শুরু করতে পারেন। যদি লাভবান হন সেই ক্ষেত্রে পরবর্তীতে বেশি আকারে মুরগি পালন করতে পারেন। সোনালি মুরগি পালনে যেসব সুবিধা রয়েছে,,
অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক
সাধারণত অন্যান্য মুরগির তুলনায় সোনালী মুরগির মাংস ও ডিমের দাম বেশি হওয়ায় সোনালি মুরগি পালনে অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হওয়া যায়। তাই আমি অবশ্যই বলব যে সোনালী মুরগি আপনাকে অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক করে তোলার একটি অস্ত্র। তাই আজ থেকেই সোনালি মুরগি পালন শুরু করে দিন।
স্বাস্থ্যকর খাদ্য
আমরা অনেকেই জানি যে দেশী মুরগির মত সোনালী মুরগির মাংস এবং ডিম আমাদের শরীরের জন্য খুবই পুষ্টিকর। সোনালী মুরগীর মাংসে এবং ডিমে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে। যেটি সাধারণত আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তাই আমি অবশ্যই সোনালী মুরগিকে স্বাস্থ্যকর খাবার বলবো।
কর্মসংস্থান সৃষ্টি
বর্তমানে আমরা গ্রামে দেখি অনেক মানুষই মুরগি পালন করে স্বাবলম্বী হচ্ছে। আজ আমাদের দেশে প্রচুর বেকার লোকজন রয়েছে। যাদের হাতে নির্দিষ্ট কোন কাজ নেই। আর ঠিক তারাই মূলত মুরগি পালন করে গ্রামাঞ্চলে কর্মসংস্থান তৈরি করছে।এতে অনেক মানুষের বেকারত্বতা দূর হওয়ার পাশাপাশি তারা লাভবান হতে পারছে। তাই আমি আপনাদের উদ্দেশ্যে বলবো বাড়িতে বেকার বসে না থেকে সোনালি মুরগি পালন করে নিজের কর্মসংস্থান তৈরি করুন।
সোনালী মুরগী পালন পদ্ধতি নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর FAQ
প্রশ্নঃসোনালী মুরগি কত দিনে বিক্রির উপযুক্ত হয়?
উত্তরঃ সাধারণত দুই মাসে বিক্রির উপযুক্ত হয়। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুই মাসের বেশি সময়ও লাগতে পারে।
প্রশ্নঃসোনালি মুরগি কিভাবে পালতে হয়?
উত্তরঃ সঠিক খামার ব্যবস্থাপনা এবং খাদ্য ব্যবস্থাপনা অনুযায়ী।
প্রশ্নঃ২০ জনে কত মুরগি লাগে?
উত্তরঃ প্রায় চার পিস।
প্রশ্নঃমুরগি কত বছর বয়সে পূর্ণ হয়?
উত্তরঃ প্রায় এক বছর সময় লাগে পূর্ণ হতে।
প্রশ্নঃমুরগি কত বছর বাঁচে?
উত্তরঃ সাধারণত একটি মুরগি পাঁচ থেকে সাত বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
প্রশ্নঃসোনালী মুরগি কতটা দুর্লভ?
উত্তরঃ বেশ বিরল প্রজাতি।
প্রশ্নঃকোন মুরগি ডিম পাড়ে বেশি?
উত্তরঃ লেয়ার মুরগি।
প্রশ্নঃসোনালী মুরগি কি ডিম দেয়?
উত্তরঃ সোনালী মুরগি প্রতিবছর প্রায় ১৮০ থেকে ২০০ টি ডিম দিয়ে থাকে।
লেখকের মন্তব্য
তাহলে পরিশেষে আমরা বুঝতে পারলাম আমাদের জন্য সোনালী মুরগী পালন একটি লাভজনক ব্যবসা। আরো জানতে পারলাম এটি গ্রামাঞ্চলে কর্মসংস্থান তৈরি করে এবং বেকারত্ব তা দূর করে দেয়। এছাড়াও এই সম্পূর্ণ পোস্টে আমি সঠিক সোনালী মুরগী পালন পদ্ধতি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি।
এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আশা করি আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে ধারণা পেয়ে গেছে। যদি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url